ধুলোর মতো বৃষ্টিকণা
কেন ফিরে আসো বারেবারে গ্রীষ্মের দুপুরে ভিতর ঘর শূন্য করে!
আগোছালো দুপুর আমার
চুপিসারে নির্জনবেলার বৃষ্টি ছিল মেঘের ঘরে
হাওয়ার বুকে সেই যে বিবশ খেলা!
আজ, সব পুরানো গোপন বেলা , ধুলোর মতো বৃষ্টিকণা।
সেদিন, কত সহজে ভাঙলে দুয়ার তুমুল বাদল মেঘে
দু'বাহুতে ভাসিয়ে দিলে অকুল নদীর দুরন্ত বানে
আজ, বুকের উপর শূন্যতরী, বৃষ্টি কেন শেষ বেলায়!
ইচ্ছে করে দু'হাতে ছড়াই আলো
অবুঝ মনের গভীর দ্বারে, শব্দগুলো খোলা মাঠে সুরের আগুন ছড়াক সুখে।
আবার সেই চেনা ভোরে স্বপ্নমালি ঘর বাঁধুক নতুন ভাবে।
কী করে বলবে সে যে আবারও
ভালোবাসি, খুব যে ভালোবাসি
শব্দের ছায়া খুঁজে ফিরি অজস্র বৃষ্টির মাঝে।
বুঝে নিও,
আমরা কেউ আসিনি কাছাকাছি
ঠিকানা রাখিনি আবেগী বিকালের অলীক কক্ষপথে
এ দেহ যে পূণ্যশ্লোক, নদী অবগাহনে।
আগোছালো দুপুর আমার
চুপিসারে নির্জনবেলার বৃষ্টি ছিল মেঘের ঘরে
হাওয়ার বুকে সেই যে বিবশ খেলা!
আজ, সব পুরানো গোপন বেলা , ধুলোর মতো বৃষ্টিকণা।
সেদিন, কত সহজে ভাঙলে দুয়ার তুমুল বাদল মেঘে
দু'বাহুতে ভাসিয়ে দিলে অকুল নদীর দুরন্ত বানে
আজ, বুকের উপর শূন্যতরী, বৃষ্টি কেন শেষ বেলায়!
ইচ্ছে করে দু'হাতে ছড়াই আলো
অবুঝ মনের গভীর দ্বারে, শব্দগুলো খোলা মাঠে সুরের আগুন ছড়াক সুখে।
আবার সেই চেনা ভোরে স্বপ্নমালি ঘর বাঁধুক নতুন ভাবে।
কী করে বলবে সে যে আবারও
ভালোবাসি, খুব যে ভালোবাসি
শব্দের ছায়া খুঁজে ফিরি অজস্র বৃষ্টির মাঝে।
বুঝে নিও,
আমরা কেউ আসিনি কাছাকাছি
ঠিকানা রাখিনি আবেগী বিকালের অলীক কক্ষপথে
এ দেহ যে পূণ্যশ্লোক, নদী অবগাহনে।
Comments
Post a Comment