গল্প- আশিস ধর


পুপু



অফিসের চেয়ারে উপবিষ্ট হয়ে ধাতস্থ হতে না হতে পিয়ন এসে দাড়ালো সম্মুখে। ইশার।য় জিজ্ঞেস করলাম - সাহেব এসে গেছে?
-হাঁ। সাহাব সেলাম দিয়া বড়াবাবু।
ওয়াল ঘড়িতে তাকিয়ে দেখলাম, সকাল নয়টা বেজে কয়েক মিনিট। সব অফিস স্টাফ হুড়মুড় কোরে ঢুকছে অফিসে। প্রায় প্রতিদিন অ্যাটেনডেন্ট রেজিষ্টারে সইটা কোরে দাড়ায় ওরা লনে। খানিকটা সময়
পাহাড়ের মিষ্টি রোদে শরীরটা সেঁকে অফিসে এসে কাজে হাত দেয়। কিন্তু আজ সাহেব আগেভাগে এসে পড়াতে সুবিধা হোল না। সাহেব সাধারনতঃ সকাল আটটায় বের হয় বাংলো থেকে। ওয়ার্কশপ, শেড ভিজিট কোরে অফিসে বসতে বসতে বেলা দশটা সাড়ে দশটা। উঠে দাড়ালাম চিন্তিত মুখে। সকাল সকাল চ্যাম্বারে আর্জেন্ট কল। সবই তো ঠিকঠাক! হয়তো অফিস স্টাফদের লনে দেখেছে সাহেব। অগ্নিবর্ষি দৃষ্টি দিয়ে তাকালাম সবার দিকে। কতবার সাবধান করেছি, ওরা কথা কানেই নেয়না। দু’এক জনকে চার্জশিট দিলে সব ঠিক হয়ে যাবে। একরাশ বিরক্তি নিয়ে ঢুকলাম চ্যাম্বারে। উইশ করার আগেই সাহেব আমাকে বলল- আয় আয় বস। কথা আছে। সাথে সাথে রেড লাইট জ্বালিয়ে দিল বাইরে। সাহেব নবারুন ঘোষ আর আমি শিলিগুড়িতে একই স্কুলে একসাথে পড়শুনা করেছি। ভাগ্যক্রমে ইঞ্জিনিয়ার হয়ে নাবারুন এখন আমার বস। সম্পর্কটা এখনও ফিকে হয়ে যায়নি। বুঝলাম, অফিসিয়াল নয়, পার্সোনাল প্রবলেম কিছু হবে। আর্জেন্ট কথা শোনার জন্য তাকালাম।
-তুই তো দেখেছিস পুপুকে। সাদা উলের বলের মত। তিনধারিয়ায় আসার পর, কার্সিয়াং সেডের খাতি, ওর কোন আত্মীয়ের বাড়ি থেকে এনে দিয়ছিলো পুপুকে। জাতে স্পিচ, এতটুকু। তখন মাস খানেক বয়স। হাতের তালুতে গুটিশুটি মেরে বসে থাকতো। কিছুদিন আগেও নবারুন বলতো- পুপুকে ছোট বেলায় ড্রপারে কোরে দুধ খাইয়ে বড় কোরেছে রুমা। নিজে স্নান করায়, খাওয়ায় পাশে শোয়ায়। জানিস আমার হিংসে হয়। কথাটা বোলে হোহো করে দিলখোলা হাসি হাসতো। কিন্তু আজ যেন অনেকটাই নিস্তেজ গলাটা। কিছুই বুঝতে পারছিনা। তবু কিছু একটা আশঙ্কা কোরে চুপ থাকলাম। খানিকটা চুপ থেকে নবারুন আবার বলল- ভাস্কর দুখের কথা কি বলবো। গতকালবিকেলে পুপুকে নিয়ে রুমা গিয়ছিলো লনে। সাথে বাড়ির কাজের মেয়েটাও ছিলো।তুইতোজানিস, আমি গিয়েছিলাম শিলিগুড়ি ন্যারোগেজ সেডে। সন্ধ্যায় এসে শুনি, ছুটাছুটি করছিলোলনে। যেরকম করে। হঠাৎ একটা ইঁদুরের পেছনে ছুটতে গিয়ে পেছন দিকের ঝোপে হারিয়ে গেছেপুপু। বাংলোর পেছন দিকটা বেশ ঢালু। আশপাশের ছেলেদের ডেকে অনেক খুঁজেছে রুমা। নিচের ঢালেও খুঁজেছে ওরা। আজকে খুব সকালে দারোয়ানকে নিয়ে আবার আশেপাশে, নিচে ভালভাবে খুঁজেছি আমি।কোন ট্রেস নেই। কি বলবো বুঝতে পারছিনা। তিনধেরিয়ার এদিকটায় ঝোপঝাড়, কাছাকাছি চা বাগানও আছে। দিনে, রাত বিরেতে ছোটখাট জন্তু জানোয়ারও দেখেছে অনেকে। ছোটখাট চেহারার পুপুকে কব্জা করা এদের কাছে মামুলি ব্যাপার। তবু একটা খটকা তো থেকেই যায় আশেপাশে লোকজনও তো কম নেই। কেউ তো কিছু দেখলোনা বা শুনলোনা! 
-কিরে সন্তু কিছু বলছিস না কেন -আমি ভাবছি অন্য কথা। শেয়াল বা ঐ জাতীয় কোন জানোয়ার মুখে কোরে যদি নিয়ে গিয়ে থাকে, হাড়গোড় তো কিছু পাওয়া যাবে। সেরকম কিছু পাওয়া যায়নি। আর থাকলো মানুষ। ইচ্ছাকৃতভাবে কেউ নিয়ে গিয়ে থাকলে পাওয়ার সম্ভাবনা কম। নবারুন হতাশায় মাথা নাড়ালো। বলল-তুই ঠিক বলেছিস সন্তু। সবার পছন্দেরকুকুর স্পিচ। অপরিচিত কেউ পেলে হাতছাড়া করতে চাইবে না।
-রুমা নিশ্চয়ই ডিপ্রেসড।
-আর বলিস না। কাল ওই ঘটনার পর খাওয়া দাওয়া ছেড়ে দিয়েছে রুমা। শুয়ে শুয়ে কেবল চোখের জল ফেলছে। পুপুকে খুব ভালোবাসতো। কেবল ওর কথা বলছি কেন। আমারও খুব খারাপ লাগছে। বাইরে থেকে বাংলো ঢোকার আগে। আমার পায়ের শব্দ পেলে, বন্ধ দরজারসামনে এসে আচড়াতো নখ দিয়ে। আমি ঘরে ঢুকলে সামনের ছোট ছোট পাদুটো জড়িয়ে ধরতো আমাকে। কোলে তুলে নিলে তবে ওর শান্তি।
-স্পিচ খুব আদুরে হয়। কোলে কোলে থাকতে পারলে ওরা খুশি। কিন্তু খাওয়া দাওয়া নকোরলে অসুস্থ হয়ে পড়বে রুমা।
-সেসব ভেবে সকালেই ডাক্তার পালকে ফোন করে দিয়েছি। আসার সময় হয়ে গেছে। ছেলেটা কাছে নেই, গত পরশু হস্টেলে চলে গেছে। ওকে জানানো হয়নি। জানলে কষ্ট পেত। ওর খুব ন্যাওটা। মাকে রসিকতা কোরে বলতো, আমি বড় ছেলে হলেও, পুপুর মত এত আদর পাইনা। মনে হয় ও তোমাদের ছোট ছেলে। তাই না বাবা। তোজর কথা শুনে আমরা খুব হাসতাম। রামু এসে সামনে দাড়ালো। বলল- ডাগতার বাবু আয়া। আপকো সেলাম দিয়া।
-বোলাও উনকো।
চ্যাম্বারে ঢুকে চেয়ারে বসতে বসতে ডাক্তার পাল বললেন- কি হোল ঘোষ সাহেব, সকাল সকাল এত আর্জেন্ট কল। অ্যানিথিং রং?
নবারুন গতকাল যে ঘটনা ঘটেছে তার উল্লেখ করল সবিস্তারে। ওর স্ত্রী, আকস্মিক ঘটনায় খুবই শকড। বন্ধ করে দিয়েছে খাওয়া দাওয়া। আরো বলল- ডাক্তার বাবু, কালকে সন্ধ্যায় অনেক বুঝিয়েছি স্ত্রীকে। কোন লাভ হয়নি। লক্ষ্য করেছি রাতে ঘুমায়নি। এবার আপনি দেখুন। চিন্তায় আছি। সবাই উঠে দাড়ালাম। নবারুন আমার দিকে তাকিয়ে বলল- সন্তু তুইও আয়। বাংলোতেগিয়ে দেখলাম, রুমা শুয়ে আছে। কাজের মেয়েটাকে জিজ্ঞেস করলাম ম্যাডাম কিছু খেয়েছে?
-অনেক জোড় করে চা একটা বিস্কুট খাইয়েছি ম্যাডামকে।
ডাক্তারবাবু প্রেসার মেপে বললেন- মিসেস রায় আপনার প্রেশার লোর দিকে। এর পরেও যদি খাওয়া দাওয়া ঠিকমত না করেন, আপনি তো উঠতে পারবেন না। যে ঘটনা শুনলাম, খুবই দুঃখজনক। সবাই তো চেষ্টা করছে, আশা করছি পাওয়া যাবে আপনার পুপুকে। শুয়ে শুয়ে রুমা ডুকরে কেঁদে উঠলো। আস্তে আস্তে বলল- ডাক্তারবাবু, আমার ক্ষনিক অসর্কতায় পুপু বাংলোর পেছনের ঢালে হারিয়ে গেল। বিকেল হলে লনে যাবার জন্য হাঁকপাঁক কোরতে থাকতো। কালকের ঘটনায় আমি নিজেকে কোনমতেই মাপ করতে পারছিনা। বারবার মনে হচ্ছে, আমি দোষী।
-না না আপনি নিজেকে দোষী ভাবছেন কেন? এটা একটা দুর্ঘটনা। এরকম ঘটনা সবসময় হ’তে পারে। আমি ঔষধ দিচ্ছি নিয়মিত সাত দিন খান, আর ঠিকমত খাওয়া দাওয়া করুন সব ঠিক হয়ে যাবে। ডক্তারবাবু ড্রইং রুমে বসে পেসস্কৃপসান লিখতে লিখত নবারুনকে বললেন- মিসেস রায়, মাচ শকড। ঘুমের ঔষধ, ওআরএস, সাথে ভিটামিন সাত দিনের জন্য দিচ্ছি। আপাতত অবজারভশনে থাকবে। মাঝে একবার আসার চেষ্টা কোরব। উঠতে উঠতে ডক্তারবাবু আরো বললেন- ঘোষ সাহেব, আর একটা কথা। পুপুকে যদি না পাওয়া যায়। ওনার পছন্দমত একটা কুকুরের বাচ্চা এনে দিতে পারলে, খুব ভলো হোত।
ডাক্তারবাবু চলে গেলে আমরা নিচে নেমে আসলাম। নবারুনের মুখটা বেশ গম্ভীর। চ্যাম্বারে ঢুকে গেলো। আমি অফিসে এসে চেয়ারে বসতে যাব, আবার রামু এসে সামনেদাড়ালো। জিজ্ঞাসুদৃষ্টিতে মুখটা তুলে তাকাতে। রামু বলল- সাহেব ফির সালাম দিয়া।
খানিকটা অফিশিয়াল কথাবার্তার পর। নবারুন আবার রুমার প্রসঙ্গ তুলল। বলল- এত কাজের চাপ, টেনশনের মধ্যে একটা বিপত্তি। বুঝতে পারছিনা কি করবো। ডাক্তার পালের কথায় সেরকম ভরসা পাচ্ছিনা।
আমি আস্বস্ত কোরে বললাম- আমি ছেলে পেলে লাগিয়েছি, আর ওয়র্কশপ ফোরম্যানকেও বলেছি। সিওর কাল পরশুর মধ্যে একটা ডেফিনিট খবর পাবো। আমি অনেকদিন পাহাড়ে আছি। নেপালিরা খুব সৎ। আশেপাশের কেউ পুপুকে পেয়ে ওদের সাহেবের কুকুর জানতে পারলে ওরা ফেরত দিয়ে দেবে। আমি নিশ্চিত।
-সন্তু আমিও জানি সেকথা। আর না পেলে? তুই তো দেখেছিস রুমার অবস্থা।
-সেকথাও আমি ভেবেছি। তিনধেরিয়া কার্শিয়াং এর ছেলেদের বলেছি, ছ’মাসের একটা সাদা স্পিচ পেলে খবর দিতে। রং ও চেহারায় পুপুর মত হ’লে বেশি দাম দিয়েও নিয়ে নিতে হবে। হতাশ গলায় বলল নবারুণ- পুপুকে না পেলে আর কি করা! তবে রুমা বুঝতে পারলে, কেলেঙ্কারি হবে মনে রাখিস।
দিন দুয়েক পরের কথা। তিনধেরিয়ার ছেলেরা আমাকে সব দিক থেকে নিরাশ করল। পুপুর কোনরকম খোঁজ দিতে পারলোনা। তাছাড়া ওদের বলেছিলাম পুপুর বয়সী স্পিচের খোঁজ নিতে। বয়সে বড় পাওয়া গেলেও এত ছোট নাকি কোথাও নেই। নৈরাশ্যে গুম হয়ে ভাবছি নবারুনকে কি বলবো। এমন সময় কার্সিয়াং এর একটা ছেলে বিকাশ এসে সুসংবাদ দিলো। আমি লাফিয়ে উঠলাম। খুশিতে চাপড় দিলাম বিকাশের পিঠে। ভাল কোরে শুনবো বোলে নিয়ে গেলাম আড়ালে। পাঁচ কান হোক আমি চাইনা।
বিকাশ বলল- ছ’মাস বলছে, ছেলে। আপনি তো তাই বলেছেন?
-স্পিচের মালিক বিক্রী কোরতে রাজী আছে তো?
-হ্যা। এটাই ওদের ব্যবসা।
-তবে? ধাক্কা খেলাম আমি।
-সবই ঠিক আছে। একদম ফুটফুটে সাদা না।
হতাশ গলায় বললাম- সাদা না!
-খুব হালকা ব্রাউন।
চিন্তায় পড়ে, বিকাশকে বললাম- আরো ভালো খুঁজে দেখনা। যেরকম চাই পেলেও পেতে পারিস।
- স্যার আমিও খুজেছি। পেলাম না। হয় ছোট নাহয় বড় পাচ্ছি। তাতে তো কাজ হবেনা।
নবারুনকে জিজ্ঞেস করতে হবে। মুখে বললাম-স্পিচের মালিককে বল, আমাদের দু’দিন সময়
দিতে। এরমধ্যে আমরা জানিয়ে দেব নেব কিনা।
নবারুন আমাকে চ্যাম্বারে ঢুকতে দেখে উৎসাহিত হয়ে জিজ্ঞেস করলো- কিরে সন্তু কিছু খবর পেলি? এদিকে রুমার অবস্থা একই রকম। খুব জোড় করলে নামমাত্র খাবার মুখে তোলে।বাকি সময় শ্রুনয়নে শুয়ে বসে থাকে।
চেয়ারে বসতে বসতে বললাম- পেয়েছি। তবে খুব একটা উৎসাহ ব্যাঞ্জক নয়। পরে ঘটনার পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবরণ দিয়ে বললাম- এখন তোর ডিসিশন। আমাদের অন্যভাবে ভাবতে হবে।
- মাথায় কিছু আসছে না। তোর চোখ মুখ দেখে মনে হচ্ছে, কিছু প্ল্যান মাথায় আছে।স্কুলে
সবাই তোকে চানক্য বলে ডাকতাম। আগে তোর প্ল্যানটা শুনি।
পুরোটা শুনে আঁতকে উঠলো নবারুণ। বুঝলাম, আমাদের মিথ্যে অভিনয় কোরতে হবে।
-এখন রুমার যা অবস্থা। অল্পস্বল্প রিস্ক আমাদের নিতেই হবে।
নিমরাজি হয়ে মাথা নাড়ালো নবারুন। বিকাশকে ডেকে সব বুঝিয়ে বললাম- কাজটা পাকা হ’তে হবে। টাকা পয়সার চিন্তা করিসনা।
খানিক পরে আমরা বাংলোয় চলে গেলাম। আমি খুশিতে উৎফুল্ল হয়ে বললাম- রুমা, পুপুকে পাওয়া গেছে। নবরুণও হাসতে হাসতে সায় দিলো। রুমা বিশ্বাস অবিশ্বাসের দোলায় দুলেও হাসিতে মুখ ভরিয়ে বলল- সত্যি! আমার বিশ্বাস হচ্ছেনা।
নবারুণ হেসে বলল- সত্যি! নিচে জঙ্গলে পাওয়া গিয়েছিল গতকাল দুপুরে। একেবারে মরণাপন্ন অবস্থায়। অল্প অল্প সাড় ছিলো। তখনি শিলিগুড়ির ভেটেরিন্যারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
রুমা, তোমার কন্ডিশান দেখে তোমাকে জানানো হয়নি।
আমি বললাম- আজকের খবর ডেঞ্জার ইজ ওভার। ডাক্তার দু’দিনের মধ্যে ছেড়ে দিতে আশাবাদী। তবে রাতের ঠান্ডায় নিউমোনিয়ার মত হয়েছিল পুপুর। মাসখানেক খুবই কেয়ারে রাখতে হবে স্নান তো নয়ই। কোনরকম ঠান্ডা লাগানো চলবেনা।
রুমা সোৎসাহে বলল- না না ডাক্তার যা বলবে সেটাই ফলো করবো।
দু’দিন পরে। বিকাশ এনে দিলো সাদা ফুটফুটে স্পিচ। বললাম- পাকা রং করেছিস তো?
-হ্যা। গ্যারান্টি। দু’চার ধোয়াতেও কিছু হবেনা।
বাংলোতে গিয়ে নারুণের হাতে দিলাম স্পিচকে। নবারুণের হাতে দেখে শোয়া থেকে উঠে রুমা একরকম কেড়ে নিল পুপুকে।
অট্টহাসিতে ঘর ভরিয়ে নবারুণ বলল- দেখ, তোমার হাতে কি নিশ্চিন্তে গুটিসুঁটি মেরে বসে আছে। রুমা, ডাক্তারের কথার যেন নড়চড় না হয়।
হাসতে হাসতে আমি নবারুণের চোখে তাকালাম। সেচোখে সাময়িক স্বস্তি হলেও আশঙ্কাও ফুটে উঠেছে।

Comments

  1. সুব্রত ভট্টাচার্যJune 8, 2023 at 10:47 PM

    ভালো গল্প l তবে বেশ কিছু বানান ভুল রয়েছে, সেগুলো না হলে আরও ভালো লাগতো l

    ReplyDelete
  2. সুব্রত তোমার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হ'লাম। অনেকসময় computer কিছু কিছু ভুলের জন্য দায়ী। যাহোক ভবিষ্যতে খেয়াল রাখবো। - আশিস ধর। 23/06/23.

    ReplyDelete

Post a Comment