চলো দার্জিলিঙ যাই
সোমলতা। আমাকে যেদিন দার্জিলিঙের পাহাড় দেখাতে নিয়ে যাবে। ঠিক সেদিনই লেখা হবে আমার কবিতা!
আমাদের আগমনী সানাই শোনাবে সারি সারি ঝিঝি পোকার ঝাঁক।
আমরা দার্জিলিঙ পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে পরিমাপ করবো কত বেশি হতে পারে মানুষের উচ্চতা !
ওখান থেকে আমরা দেখবো- কতদূর ডুয়ার্সের রাজা ভাতখাওয়া বক্সাবাঘবন ! মায়া হরিণগুলো মানুষ দেখে ক্যান পালিয়ে যায়। ক্যান থেমে যায় পেখমমেলা ময়ুরের অপরূপ নাচ!
ক্যান নিঃশব্দে হেঁটে যায় দানবের মতো বাইসন!
আমরা দেখবো নেপালী মেয়েটা কীভাবে মম বানায়!
আমরা দার্জিলিঙের পাহাড় থেকে দেখবো- চিলাপাতা ফরেস্ট। মানুষের পোষমানা হাতিগুলো ক্যান মানুষের দিকে তেড়ে যায় ! বনের ভিতর হিংস্রাতায় উপড়ে ফেলে বড়ো বড়ো গাছ !
আমরা দার্জিলিঙের পাহাড়ে দাঁড়িয়ে পরিমাপ করবো
নেপালি আর ভুটানি পাহাড়ের উচ্চতা কত! একেকটি পাহাড় পেটে কতখানি জল মজুদ করা!
জয়ন্তী পাহাড় বেয়ে নামা ঝর্নাধারা কীভাবে প্রবাহিত হয় নদীর দিকে!
কীভাবে স্রোতে বেঁচে থাকতে থাকতে মরে যায় লাল, নীল, বেগুনি, সবুজ রঙা পাথর!
আমরা দার্জিলিঙের পাহাড়ে দাঁড়িয়ে পরিমাপ করবো
আর কত উপরে উঠলে হিমালয়ে দাঁড়িয়ে আকাশ ছোঁয়াতে পারবে মানুষ !
মেঘে হেঁটে হেঁটে চাঁদে, চাঁদ থেকে হেঁটে হেঁটে যেতে পারবে মঙ্গলে!
চলো সোমলতা। আজ আমরা দার্জিলিঙ যাই।
শিলিগুড়িতে দাঁড়িয়ে দেখবো সবুজ আকাশ! হাতে হাত রেখে হেঁটে বেড়াবো কালিম্পং থেকে কার্শিয়ং।
পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে আমাকে পান করতে দাও বেঁচে থাকার সোমরস ।
অমৃতের স্বাদ নিতে নিতে যেন অমর হয়ে যাই আমি...!
চলো সোমলতা। আজ আমরা দার্জিলিঙ যাই।
আমাদের আগমনী সানাই শোনাবে সারি সারি ঝিঝি পোকার ঝাঁক।
আমরা দার্জিলিঙ পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে পরিমাপ করবো কত বেশি হতে পারে মানুষের উচ্চতা !
ওখান থেকে আমরা দেখবো- কতদূর ডুয়ার্সের রাজা ভাতখাওয়া বক্সাবাঘবন ! মায়া হরিণগুলো মানুষ দেখে ক্যান পালিয়ে যায়। ক্যান থেমে যায় পেখমমেলা ময়ুরের অপরূপ নাচ!
ক্যান নিঃশব্দে হেঁটে যায় দানবের মতো বাইসন!
আমরা দেখবো নেপালী মেয়েটা কীভাবে মম বানায়!
আমরা দার্জিলিঙের পাহাড় থেকে দেখবো- চিলাপাতা ফরেস্ট। মানুষের পোষমানা হাতিগুলো ক্যান মানুষের দিকে তেড়ে যায় ! বনের ভিতর হিংস্রাতায় উপড়ে ফেলে বড়ো বড়ো গাছ !
আমরা দার্জিলিঙের পাহাড়ে দাঁড়িয়ে পরিমাপ করবো
নেপালি আর ভুটানি পাহাড়ের উচ্চতা কত! একেকটি পাহাড় পেটে কতখানি জল মজুদ করা!
জয়ন্তী পাহাড় বেয়ে নামা ঝর্নাধারা কীভাবে প্রবাহিত হয় নদীর দিকে!
কীভাবে স্রোতে বেঁচে থাকতে থাকতে মরে যায় লাল, নীল, বেগুনি, সবুজ রঙা পাথর!
আমরা দার্জিলিঙের পাহাড়ে দাঁড়িয়ে পরিমাপ করবো
আর কত উপরে উঠলে হিমালয়ে দাঁড়িয়ে আকাশ ছোঁয়াতে পারবে মানুষ !
মেঘে হেঁটে হেঁটে চাঁদে, চাঁদ থেকে হেঁটে হেঁটে যেতে পারবে মঙ্গলে!
চলো সোমলতা। আজ আমরা দার্জিলিঙ যাই।
শিলিগুড়িতে দাঁড়িয়ে দেখবো সবুজ আকাশ! হাতে হাত রেখে হেঁটে বেড়াবো কালিম্পং থেকে কার্শিয়ং।
পাহাড়ের চূড়ায় দাঁড়িয়ে আমাকে পান করতে দাও বেঁচে থাকার সোমরস ।
অমৃতের স্বাদ নিতে নিতে যেন অমর হয়ে যাই আমি...!
চলো সোমলতা। আজ আমরা দার্জিলিঙ যাই।
Comments
Post a Comment