ড্রাকুলা
ইদানীং রোগের ভূত পেয়ে বসেছে মোক্ষম।
ভয়ে কাঁপি সবাই।
করাল দাঁতে চোরাল ছায়া নিয়ে প্রেতগুলো কামড় বসায় ঘাড়ে,
চোখের রঙও পালটে যাবে ক্রমশঃ।
এইসব সময়গুলোই, ভূগোলের কল্পরেখার মত শিহরণ দিয়ে গেছে,
কতবার...
কালো পোশাক আর লাল বো টাই,
রক্ত গড়িয়ে পড়া ধূমকেতু চোখের ফ্যাকাশে বিদ্রুপগুলো,
সুসজ্জ্বিত কালো পোশাকের নিভাঁজ হিংস্রতা...
নিয়মমাফিক বাক্সবন্দি রেখে অনুশীলন করা সংযম প্রণালী।
কিভাবে ভয়ংকর কিছু ঘটানোর
আগে সুলালিত আঙুলকে দিতে হয় বিশ্রাম।
মগজের নকশায় দৃড়তা তৎসহ
লোকালয়ের ভন্ড ইতিহাসে আয়ত্ত করে ফেলা ভদ্রজনোচিত ব্রেস।
এর সাথেই সংযোজ্য, শিশুকালে মায়ের কাছ থেকে শুষে নেওয়ার যে সুপ্তশিখন
উত্তরাধিকারে পেলাম তাকেই
একদা চর্চা ও চর্যায় জীবনের
অনন্ত প্রবাহে বহমান সজলকে
এক লহমায় পেড়ে ফেলতে হয় চেরা জিভ থেকে চোষক নলে।
Comments
Post a Comment