ঈশ্বরের মুখোমুখী
এক
দণ্ডী কেটে আসা সবটুকু বিশ্বাস
খুলে রাখি প্রসূতি সদনের দরজায়
জানিনা কতখানি নগ্ন হলে প্রতিবাদী হন ঈশ্বর
বার্ণ ইউনিটের বিছানায় ইথার ঢেলে দিলে
পচন ধরা পোড়া ক্ষত থেকে
বেরিয়ে আসা হাজার হাজার কীট
এগিয়ে যায় অন্ধ গলির দিকে
যেখানে প্রতিনিয়ত গলানো হয়
শরীরের মরচে ধরা লোহালক্কড়
হয়তো সেখান থেকেই তৈরী হবে
কোন পাশবিক মানব দেহ
ঈশ্বর বিশ্বাসী হলে যে
'আত্মা অবিনশ্বর' এ কথা মেনে নিতে হয়।
দুই
ফূটলাইট নিভে গেলে
অনেক বেশি সাবলীল তোমার ভূমিকা
মঞ্চ, আলো ও সঙ্গত নিয়ন্ত্রণে রেখে
তুমি নায়ক কিংবা মহানায়ক
দশের বা দেশের
কখনো কখনো অধীশ্বরও ভাব নিজেকে,
কিন্তু পাল্টেছে সময়
দর্শক আসনের দিকে সব আলো নিভে গেলেও
ভার্চুয়াল স্ক্রিনে হাজার হাজার চোখ
আর ডিলিট বাটনে 'ঈশ্বর' এর হাত
যে কোন মুহূর্তে মুছে যেতে পারে তোমার অস্তিত্ব
Defiant.....
ReplyDelete